Thursday, 23 January 2020

কুমিরডাঙা থেকে তাস, লুডো, দাবা, প্রদর্শনীতে খেলার সেকাল-একাল।।

কুমিরডাঙা থেকে তাস, লুডো, দাবা, প্রদর্শনীতে খেলার সেকাল-একাল।।

আজকের আধুনিক বিষয় - খেলা (খেলার সেকাল - একাল) 


শুধুমাত্র বিনোদন বা ‘টাইমপাস’ নয়, খেলাধূলার সঙ্গে জডিয়ে থাকে কোনো সভ্যতার ইতিহাসও।

খেলাধূলা মানেই ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, ব্যাডমিন্টন শুধু নয়, অলস দুপুরের বাড়ির অন্দর মহলে বসে তাস, লুডো, দাবার আসর, পাড়ার ওলি-গলির ব্যস্ততা বাড়িয়ে জমে ওঠা কুমিরডাঙা, খো খো, ডাংগুলির মতো আঞ্চলিক খেলাগুলিও আমাদের সমাজ, শৈশব ও ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে।
কিন্তু আজ সেসব এখন অতীত।।

আধুনিক যুগে হাড়িয়ে যাওয়া ছোটবেলা র স্বপ্ন ।
আধুনিক যুগে হাড়িয়ে যাওয়া ছোটবেলা র স্বপ্ন ।

বর্দ্ধমান সহ বিভিন্ন শহরের ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা এমন অনেক খেলাই আজ হারিয়ে গিয়েছে স্মার্টফোনে অ্যানড্রয়েড গেম আর বেড়ে চলা প্রতিযোগিতামূলক দৈনন্দিন ব্যস্ততার চাপে।

: আজকের আধুনিক বিষয় - খেলা (খেলার সেকাল - একাল)
 
#raHulch ; Instagram - rahulch_016 ;
Website - rahulchatterjeebwn.blogspot.com
Facebook id  - https://m.me/rahul.chatt.016
Whats app - 9800450363

একটা সময় ছিল, যখন পাড়ায় পাড়ায় ক্লাবের আড্ডায় জমে উঠত তাস কিংবা ক্যারামের আসর। কোথাও কোথাও সেসব ঘরােয়া খেলাকে ঘিরে প্রতিযােগিতারও আয়ােজন হতাে। চলত টুর্নামেন্ট। সে সব দিন এখনও ফিকে হয়ে যায়নি। কিন্তু ধীরে‌ ধীরে তাকে গ্রাস করছে মােবাইল গেম।
ঘরে বসে যে গেমে মেতেছে নতুন প্রজন্ম তার বিস্তার এখন চার দেওয়ালের বাইরেও। গ্রামে গ্রামে এখন চলছে মােবাইল গেমের টুর্নামেন্ট। পাবজি’ গেমে এখন দেদার উড়ছে হাজার হাজার টাকা। ক্রিকেট, ফুটবল ছেড়ে এখন জেলায় জেলায় পাবজি খেলতে ছুটছে মােবাইলপ্রেমীরা।
পরিস্থিতি এমনই, ফেসবুকে নিজেকে ‘পাবজি সােলজার হিসেবেও পরিচয় দেওয়ার সংখ্যা কম নয়।
কীভাবে চলছে এই টুর্নামেন্ট? যাঁরা এই মােবাইল গেমে আসক্ত, সেসব খেলােয়াড়দের কথায়, পাবজি’র সৈনিকরা সর্বাধিক ২৫টা স্কোয়াড গড়ে খেলতে নামে।
এক একটি স্কোয়াডে চারজন করে থাকতে পারে।
চারখানা ম্যাপ থাকে খেলার জন্য।
যাঁরা খেলেন, তাঁরা নিজেদের রণকৌশল ঠিক করতে ভয়েস চ্যাট করেন।
ম্যাপ শেষ করতে লাগে বড়জোর ৩০ মিনিট।
যে দল জেতে, তারা পুরস্কার পায়।
কারা আয়ােজন করেন এই গেমের? অংশই বা নেন কারা? পাবজিতে যাঁরা বুদ, তাঁদের কথায়, পাড়ায় আগে ও উড়ছে দেদার টাকা যেভাবে ফুটবল বা ক্রিকেট ম্যাচের আয়ােজন করা হতাে, সেভাবেই পাবজি কার গড়ে উঠছে ও প্রতিযােগিতার আয়ােজন করা হচ্ছে। মাথাপিছু গড়ে ১৫০
টাকা দিয়ে সেই খেলায় নাম লেখাতে হয়। যেহেতু এটি ভার্চুয়াল গেম, তাই ঘরে বসে বা বাইরে আসর সাজিয়েও প্রতিযােগিতা করা যায়। অংশ নিতে হলে অনলাইন বা
ই-ওয়ালেটে জমা করতে হয় টাকা। কোন কোন খেলােয়াড় পাবজিতে দক্ষ, সেই খবরও রাখেন অংশগ্রহণকারীরা। ফলে তাঁদের দলে নিতে কাড়াকাড়ি পড়ে যায়। দক্ষ প্লেয়ারকে ভাড়া নিতে ভালাে দরও দেওয়া হয়, বলছেন পাবজি খেলােয়াড়রা।
পুরস্কার হিসেবে জয়ী দল সাধারণত পায় পাঁচ থেকে কুড়ি হাজার টাকা। রীতিমতাে  স্টেজ সাজিয়ে মাইক বাজিয়ে হয় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।এই টুর্নামেন্টকে জমকালাে করতে লাখ টাকার স্পনসরশিপেরও রমরমা বাড়ছে।
তবে এনিয়ে চিন্তিত এই প্রজন্মের অভিভাবকরা। তাঁদের অনেকেরই অভিযােগ, শুধু পাবজি খেলা নয়, এর জন্য পড়াশােনা ও মনঃসংযােগ সবেতেই ব্যাঘাত ঘটছে। অনেকেই স্কুল বা কলেজ না গিয়ে এতেই মেতে থাকছে।
স্কুল পড়ুয়া পাবজি খেলােয়াড়রা এত বেশি টাকার সন্ধান
পাচ্ছে, তাতে তাদেরই ক্ষতি হচ্ছে। পরিস্থিতি যেদিকে এগচ্ছে,
তাতে এই সঙ্কট কাটানাের কিনারা পাচ্ছেন না অনেক অভিভাবকই। যেহেতু মােবাইল গেমটি নিষিদ্ধ নয়, তাই
তার টুর্নামেন্ট আটকাতে প্রশাসনেরও কিছু করার নেই,
এমনটাই বলছে সংশ্লিষ্ট মহল।।।
প্রযুক্তিতে মগ্ন শৈশব, খেলার ইচ্ছে আর কই !


Sunday, 10 November 2019

১৫২৮ থেকে ২০১৯: রাম মন্দির-বাবরি মসজিদ

Rahul Chatterjee ,নিজস্ব প্রতিবেদন,10thNov;10.0AM:-
১৫২৮ থেকে ২০১৯ রাম মন্দির-বাবরি মসজিদ বিতর্কের ইতিহাস:
১৫২৮ থেকে ২০১৯: রাম মন্দির-বাবরি মসজিদ বিতর্কের ইতিহাস
বাবরি মসজিদের ধংস রূপ

                          রাম মন্দির-বাবরি মসজিদ 

"মন্দির ওহি বানায়েঙ্গে’— করসেবকদের স্লোগানই সত্যি হল।
অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতেই তৈরি হতে চলেছে রামমন্দির।যে ২.৭৭ একর জমিতে ১৯৯২-র ৬ ডিসেম্বরের আগে পর্যন্ত মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিল সাড়ে চারশো বছরের বেশি পুরনো  বাবরি মসজিদ।

    রাম মন্দির-বাবরি মসজিদ বিতর্কের ইতিহাস 

•১৫২৮- মুঘল সম্রাট বাবরের সেনাপতি মীর বাকি বাবরি মসজিদ তৈরি করেন। হিন্দুদের কিছু সংগঠন দাবি করতে শুরু করে মন্দির গুঁড়িয়ে দিয়ে সেখানে তৈরি হয়েছে এই মসজিদ। ১৮৫৩ সালে প্রথম এই ইস্যুতে বিরোধ বাঁধে।


• ১৮৫৯ সালে ব্রিটিশরা একটি প্রাচীর দিয়ে হিন্দু ও মুসলিমদের প্রার্ধনার জায়গা আলাদা করে দেয়। এভাবেই ৯০ বছর ধরে প্রার্থনা চলছিল।

• ১৯৪৯-এ প্রথম এই জমি সংক্রান্ত মামলা আদালতে যায়। সেইসময় রামের মূর্তি স্থাপন করা হয় মসজিদের ভিতরে।

• ১৯৮৪-তে রাম মন্দির গড়ার দাবি নিয়ে হিন্দুদের একটি কমিটি তৈরি হয়। তিন বছর বাদে একটি জেলা আদালত নির্দেশ দেয়, যাতে ওই বিতর্কিত এলাকা হিন্দুদের প্রার্থনার জন্য খুলে দেওয়া হয়। 
মুসলিম রা তৈরি করে বাবরি মসজিদ অ্যাকশন কমিটি

• ১৯৮৯,১৪ আগস্ট - এলাহাবাদ হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়,বিতর্কিত স্থানে স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে হবে।

• ১৯৯০, ২৫ ডিসেম্বর- বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদবানি মন্দির তৈরির সমর্থনে গুজরাটের সোমনাথ মন্দির থেকে রথযাত্রা শুরু করেন।
হিন্দুদের বিশ্বাস,তাদের দেবতা রাম ওখানে জন্ম নিয়েছে। 

• ১৯৯২ সালে কট্টর হিন্দুত্ববাদীরা মসজিদটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিলে উত্তেজনা দেখা দেয়।
তখন দাঙ্গায় দুই হাজারের বেশি লোক নিহত হয়েছেন ,
দেশ জুড়ে দাঙ্গা পরিস্থিতি তৈরি হয়।
১০ দিন বাদে তৈরি হয় তদন্ত কমিটি। ১৭ বছর বাদে ২০০৯ সালে সেই কমিটি রিপোর্ট জমা দেয়।

• ২০০৯- এ এই মামলার জন্য আদালত সাতজন হিন্দু নেতাকে তলব করে, লখনউতে মুরলী মনোহর যোশী, উমা ভারতীর বিরুদ্ধে মামলা চলে। এবছরের জুলাই মাসে ডেডলাইন দিয়ে দেওয়া হয়, যাতে ৯ মাসের মধ্যে এই মামলার রায় ঘোষণা হয়।

• ২০১০-এ এলাহবাদ হাই কোর্ট একটি রায় দেয়। তাতে বলা হয় ওই বিতর্কিত জমি তিন ভাগে ভাগ করে দেওয়া হবে। নির্মৌহী আখড়া, রাম লাল্লা ও সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে। সেই রায়ে স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।

বিভিন্ন আইনী জটিলতা র পর,
•২০১৯ সালে নভেম্বর মাসে, অবশেষে অযোধ্যার এই জমিতে ই রাম মন্দির এর ভিত্তি স্থাপন করার জন্য সুপ্রিম কোর্টে ঐতিহাসিক রায় দেন। এবং আগামী ৩ মাসের মধ্যে কেন্দ্রকে একটি স্কিম তৈরি করতে হবে।
তার ভিত্তিতে একটি বোর্ড অব ট্রাস্ট তৈরি হবে,যারা ওই জমিতে মন্দির নির্মাণ করবে।

মসজিদের জন্য অন্যত্র ৫ একর জমি দেবার আদেশ দেন।

** Copyright policy by Rahul Chatterjee Website!

Saturday, 9 November 2019

নৃশংস! একাধিক শাবক-সহ মা কুকুরকে পুড়িয়ে মারল মহিলা

নৃশংস! একাধিক শাবক-সহ মা কুকুরকে পুড়িয়ে মারল মহিলা
নৃশংস! একাধিক শাবক-সহ মা কুকুরকে পুড়িয়ে মারল মহিলা
নিজস্ব প্রতিবেদন:- সাল ২০১৪ বর্দ্ধমান এর খাগড়াগড় বিস্ফোরণ তদন্তে ছিলেন পুলিশ, CID , NIA, NSG । এদের সাথে একটানা সংঘ  দিয়েছিলেন স্লিপার ডক। 
২০১৪ থেকে ২০১৯ সবে মাত্র ৫ বছর। ৫ বছরে ই কি ভুলে গেলাম আমরা কুকুরের অবদান। খাগড়াগড় থেকে আসিয়া বিবির বাড়ি মাত্র ২.৭ কিলোমিটার,এত কাছে থেকেও কিভাবে ভুলতে পারলেন তিনি এমন মর্মান্তিক ঘটনা। 
একবারও কি হাত কেঁপে উঠলো না ,জেন্তো কুকুর সহ তার সদ্যজাত সন্তান কুকুর দের কেরোসিন তেল ঢেলে পুরিয়ে মারার সময়।
২০১৯ সেও এসে কি বোঝাতে হচ্ছে যে কুকুর অবেলা জীব। তারা দুঃখ কষ্ট কিছুই প্রকাশ করতে পারে না। 
Rahul Chatterjee
নৃশংস! একাধিক শাবক-সহ মা কুকুরকে পুড়িয়ে মারল মহিলা
জলন্ত আগুনে পুড়িয়ে হত্যা

দুবেলা দুমুঠো অন্যের জন্য ঘুরে বেড়াতো বাড়ির দরে দরে এই ছিল তার অপরাধ। আর এমন অপরাধ এর শাস্তি হিসেবে মিললো তার মৃত্যুদণ্ড। বর্দ্ধমান অন্তঃসত্ত্বা একটি মা কুকুর কে গায়ে কেরোসিন তেল ঢেলে পুরিয়ে মারার অভিযোগে উঠলো আসিয়া বিবির উপর। মা এর পেট থেকে সদ্য জন্ম নিয়েছিল ৩ টে সাবক এর প্রাণ ,পেটে ছিল আরও একটি বাচ্চা সাবক সকলেই অগ্নি দগ্ধ হয়ে মারা যায় ।‌
তাদের প্রতিবাদে র ভাষা নেই বললেই কি মানুষের অত্যাচারের স্বীকার হবে বারবার।
বছরের পর বছর কেটে গেল ,২০১৯ ও চলে গেল ,আর কিছু দিন পর ২০২০ এখনও কি  মানুষ বুঝলো না যে কুকুর কথা বলতে পারে না ,,,,,!!!!

Friday, 8 November 2019

Rahul Chatterjee

Name - Rahul Chatterjee,
My facebook account - Rahul Chatterjee

Rahul Chatterjee
RAHUL CHATTERJEE

প্রাণ খুলে হাসাে,
সবাইকে বুঝিয়ে দাও
যে গতকালের থেকে

তুমি আজ আরাে
বেশি শক্তিশালী হয়ে।

উঠেছো...।
My Twitter Account - Rahul Chatterjee
My email - RAHUL CHATTERJEE